বাঙ্গালির জাতীয় মাছ ইলিশ এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস।

ইলিশ মাছ, যা "মাছের রাজা" হিসেবে পরিচিত, বাংলাদেশের সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি একটি সামুদ্রিক মাছ, যা প্রজননের জন্য নদীতে আসে এবং বাঙালিদের কাছে খুবই জনপ্রিয়।

 ইলিশ মাছের ইতিহাস সুপ্রাচীন, যেখানে সিন্ধু সভ্যতা থেকে শুরু করে বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে এর উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। ১৯৭২ সালে এটিকে বাংলাদেশের জাতীয় মাছ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। 

সংক্ষিপ্ত ইতিহাস: 

প্রাচীনকাল: প্রায় ৫০০০ বছর আগে থেকেই এই অঞ্চলে ইলিশ মাছ ধরা ও খাওয়ার প্রমাণ পাওয়া যায়। সিন্ধু সভ্যতার খননকাজে এর হাড় পাওয়া গেছে। 

সাহিত্য ও সংস্কৃতি: বাংলা সাহিত্য, লোককাহিনী এবং গানে ইলিশ মাছের উল্লেখ রয়েছে।

সর্বোচ্চ মানের ইলিশ পেতে ভিজিট করুন - www.fishvally.com

ভৌগোলিক নির্দেশক: ২০১৭ সালে বাংলাদেশের ইলিশ মাছ ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। 

জাতীয় মাছ: ১৯৭২ সালে ইলিশ মাছকে বাংলাদেশের জাতীয় মাছ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। প্রথম আলো 

গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: ডিমের জন্য নদীর মিঠা।

পানিতে আগমন: ইলিশ মাছ সাধারণত সমুদ্রে বাস করে, তবে প্রজননের জন্য ডিম পাড়ার উদ্দেশ্যে নদীতে আসে, কারণ সমুদ্রের নোনা পানি ডিমের জন্য ক্ষতিকর। 

বিভিন্ন নামে পরিচিত: ইলিশ মাছ বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন নামে পরিচিত, যেমন - বাংলাদেশে "ইলিশ", ভারতে "ইলিশা", এবং তেলুগু ভাষায় "পোলাসা"। 

গুণাগুণ: ইলিশ মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা হৃদরোগীদের জন্য উপকারী।